বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা: অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার – এক বিশ্লেষণধর্মী পরিচিতি

 বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা বাংলাদেশ

বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা বাংলাদেশ
বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা বাংলাদেশ


বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় নীতিনির্ধারক পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ এক পদ হলো “শিক্ষা উপদেষ্টা।” ২০২৫ সালে দেশে রাজনৈতিক পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে নতুনভাবে দায়িত্ব পান একজন অভিজ্ঞ, জ্ঞানী ও মানবিক মূল্যবোধসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব—অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। তাঁর নেতৃত্বে দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় একটি ইতিবাচক ও বাস্তবসম্মত পরিবর্তনের আশার আলো দেখা যাচ্ছে।

শিক্ষা উপদেষ্টা: ভূমিকা ও দায়িত্ব

একজন শিক্ষা উপদেষ্টা মূলত সরকারের নিকট শিক্ষা সংক্রান্ত নীতিমালা প্রণয়ন, কারিকুলাম উন্নয়ন, উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থাপনা, ও শিক্ষক প্রশিক্ষণসহ শিক্ষা ব্যবস্থার বিভিন্ন দিক নিয়ে পরামর্শ প্রদান করে থাকেন। বিশেষ করে অন্তর্বর্তী সরকারে এই পদটি আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে, কারণ সে সময় নীতিনির্ধারণে রাজনৈতিক পক্ষপাত থেকে মুক্ত থাকা জরুরি।


দায়িত্ব গ্রহণ: ২০২৫ সালের মার্চে নতুন অধ্যায়

২০২৫ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হলে, অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরারকে শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তাঁর নিয়োগকে স্বাগত জানিয়েছে শিক্ষাবিদ, শিক্ষক, এবং সচেতন সমাজ। কেননা, তিনি একজন গবেষক, মানবাধিকারকর্মী এবং শিক্ষাক্ষেত্রে দীর্ঘ অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ব্যক্তিত্ব।

শিক্ষাজীবন ও প্রাতিষ্ঠানিক পটভূমি

ড. আবরারের শিক্ষাজীবন শুরু হয় ঢাকার সেন্ট গ্রেগরি হাই স্কুল থেকে। এরপর তিনি মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করার পর তিনি যুক্তরাজ্যের সাসেক্স বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয় এমএ এবং অস্ট্রেলিয়ার গ্রিফিথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পিএইচডি করেন।

পেশাগত জীবন ও অবদান

প্রায় চার দশক ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যাপনার মাধ্যমে শিক্ষা ও গবেষণায় অবদান রেখে চলেছেন তিনি। একইসঙ্গে তিনি ছিলেন RMMRU (Refugee and Migratory Movements Research Unit)-এর প্রতিষ্ঠাতা নির্বাহী পরিচালক, যেখানে অভিবাসন, শরণার্থী এবং মানবাধিকার সংক্রান্ত গবেষণা হয়েছে তার তত্ত্বাবধানে।

তাছাড়া তিনি মানবাধিকার সংগঠন "অধিকার"–এর সাথেও যুক্ত ছিলেন এবং নাগরিক সমাজের সক্রিয় কণ্ঠস্বর হিসেবে পরিচিত।

শিক্ষানীতি ও তাঁর দৃষ্টিভঙ্গি

ড. আবরার শিক্ষাকে সমাজের ভিত্তি হিসেবে দেখেন। তিনি বিশ্বাস করেন:

শিক্ষা হতে হবে বৈষম্যহীন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক

পাঠ্যক্রম হতে হবে জ্ঞানভিত্তিক ও সময়োপযোগী

পরীক্ষার মূল্যায়ন হতে হবে বস্তুনিষ্ঠ ও প্রকৃত মেধাভিত্তিক

প্রযুক্তি ও বাস্তব জীবনের চাহিদা অনুযায়ী কারিগরি ও উচ্চশিক্ষায় দক্ষতা বাড়াতে হবে


তিনি “ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে” ফলাফল প্রকাশের প্রবণতা বন্ধের সুপারিশ করেছেন এবং শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মেধা নির্ভর মূল্যায়নের পক্ষপাতী।

মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রে পরিকল্পনা

ড. আবরার মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাকেও যুগোপযোগী ও মূলধারার অংশ হিসেবে উন্নয়নের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তিনি চান—ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জ্ঞানও সেখানে নিশ্চিত হোক।

কারিগরি ও ভোকেশনাল শিক্ষাকে গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, "দেশকে এগিয়ে নিতে চাইলে আমাদের প্রযুক্তি ও কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন মানবসম্পদ গড়তে হবে।"


স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতার এক দৃষ্টান্ত

অন্তর্বর্তী সরকারের একজন উপদেষ্টা হয়েও তিনি রাজনৈতিক নিরপেক্ষতা বজায় রেখে শিক্ষাক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় বিশ্বাস রাখেন। শিক্ষক নিয়োগ, বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা, ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বায়ত্তশাসন বিষয়ে তাঁর অবস্থান দৃঢ় এবং ন্যায়সংগত।

সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা

তাঁর কিছু সিদ্ধান্ত যেমন—পাঠ্যপুস্তকে নতুন সংশোধন, মূল্যায়ন পদ্ধতির পরিবর্তন ইত্যাদি নিয়ে বিতর্কও সৃষ্টি হয়েছে। তবে এসব সিদ্ধান্তের মূল উদ্দেশ্য হলো শিক্ষার্থীদের বাস্তবমুখী জ্ঞান অর্জনের পথ তৈরি করা।

তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় রয়েছে:

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরে দক্ষতা উন্নয়নমুখী পাঠ্যক্রম

বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণাভিত্তিক পরিবেশ নিশ্চিত কর

জাতীয় শিক্ষানীতির পুনঃমূল্যায়ন

শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ কাঠামো যুগোপযোগী করা

শিক্ষা উপদেষ্টার নাম 

 বাংলাদেশের শিক্ষা উপদেষ্টা ২০২৫, ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার, বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা বাংলাদেশ, শিক্ষানীতি বাংলাদেশ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, শিক্ষা উপদেষ্টা পরিচিতি, বর্তমান সরকারের উপদেষ্টা

কে এই শিক্ষা উপদেষ্টা?

২০২৫ সালের মার্চ মাসে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত হন অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। তিনি বাংলাদেশের শিক্ষাজগতে একজন পরিচিত নাম, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, মানবাধিকার ও অভিবাসন বিষয়ে তাঁর গবেষণা ও সক্রিয় ভূমিকার জন্য। শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে তাঁর দায়িত্ব গ্রহণকে অনেকেই গণতান্ত্রিক, আধুনিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক শিক্ষাব্যবস্থার পথে এক নতুন অধ্যায় হিসেবে দেখছেন।

শিক্ষা উপদেষ্টার জীবনবৃত্তান্ত

ড. আবরারের জন্ম ১৯৫২ সালের ১৭ আগস্ট, ফরিদপুরে। তাঁর শিক্ষা জীবন শুরু হয় ঢাকার ঐতিহ্যবাহী সেন্ট গ্রেগরিজ হাই স্কুল-এ। পরে তিনি মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে, যেখানে তিনি স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।

তাঁর জ্ঞানের প্রতি তীব্র আগ্রহ তাঁকে দেশের বাইরে নিয়েও যায়। তিনি যুক্তরাজ্যের University of Sussex থেকে দ্বিতীয়বার এমএ এবং অস্ট্রেলিয়ার Griffith University থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তাঁর গবেষণার মূল ক্ষেত্র ছিল এশিয়ায় অভিবাসন ও শরণার্থী সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক সম্পর্ক।

 পেশাগত জীবন ও অভিজ্ঞতা

ড. আবরার প্রায় চার দশক ধরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর ছাত্রজীবন থেকে শিক্ষকজীবন পর্যন্ত সততা, জ্ঞানচর্চা এবং ন্যায়নিষ্ঠার প্রতীক হিসেবে তিনি পরিচিত ছিলেন।

তিনি শুধু একাডেমিক জগতেই সীমাবদ্ধ ছিলেন না—তাঁর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠিত হয় গবেষণা ও মানবিক সংগঠন RMMRU (Refugee and Migratory Movements Research Unit), যা অভিবাসন ও শরণার্থী বিষয়ক নীতি নির্ধারণে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

তাছাড়া তিনি মানবাধিকার সংগঠন ‘অধিকার’-এর প্রেসিডেন্ট হিসেবেও কাজ করেছেন, যেখানে তিনি মুক্ত চিন্তা, মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও ন্যায়বিচারের পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নেন।

পারিবারিক পটভূমি

ড. আবরার পিতা আবদুস সাত্তার চৌধুরী এবং মাতা সোফিয়া সুলতানা–র সন্তান। তিনি একটি শিক্ষিত ও মূল্যবোধসম্পন্ন পরিবারে বড় হয়েছেন। তাঁর ভাইয়ের মধ্যে একজন, চৌধুরী শোব আহমেদ, শিক্ষাজগতে সুপরিচিত। অন্যান্য ভাই-বোন সম্পর্কে এখনও বিস্তারিত তথ্য জানা না গেলেও, তাঁদের পরিবারটি মূলত শিক্ষা, সততা এবং নৈতিকতা দিয়ে গড়ে ওঠা একটি প্রগতিশীল পরিবেশে বিকশিত হয়েছে।

 দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তাভাবনা

একজন শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে ড. আবরারের দৃষ্টিভঙ্গি বিশেষভাবে বৈজ্ঞানিক, মানবিক এবং বাস্তবভিত্তিক। তিনি বিশ্বাস করেন—

শিক্ষা হতে হবে বৈষম্যহীন, যাতে ধনী-গরিব, শহর-গ্রাম নির্বিশেষে সবাই মানসম্পন্ন শিক্ষা পা

পাঠ্যবই হতে হবে সময়ের উপযোগী ও সমন্বিত দৃষ্টিভঙ্গিসম্পন্ন

উচ্চশিক্ষা হতে হবে গবেষণাভিত্তিক ও স্বাধীন

শিক্ষার্থীদের প্রকৃত মেধা ও দক্ষতা অনুযায়ী মূল্যায়ন করতে হবে

তাঁর মতে, শিক্ষা কখনও রাজনীতির হাতিয়ার হতে পারে না। এজন্য তিনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বায়ত্তশাসন, শিক্ষক নিয়োগের স্বচ্ছতা, এবং ছাত্ররাজনীতির নিরপেক্ষতা বিষয়ে বেশ দৃঢ় অবস্থান নিয়েছেন।

শিক্ষা উপদেষ্টার নাম

অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার, জনপ্রিয়ভাবে CR Abrar নামে পরিচিত, বর্তমানে বাংলাদেশের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা (Education Adviser)। তিনি এই দায়িত্ব গ্রহণ করেন ৫ মার্চ ২০২৫ তারিখে মহামান্য রাষ্ট্রপতির অফিসে শপথ গ্রহণ করে

শিক্ষা উপদেষ্টা ও অফিস সম্পর্কিত ১০টি প্রশ্নোত্তর 

১. বর্তমান বাংলাদেশ শিক্ষা উপদেষ্টার নাম কী?

উত্তর: বাংলাদেশের বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা হলেন অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার।


২. শিক্ষা উপদেষ্টার অফিস কোথায় অবস্থিত?

উত্তর: শিক্ষা উপদেষ্টার অফিস বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতাভুক্ত, সচিবালয়ে অবস্থিত।

৩. অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার কখন দায়িত্ব গ্রহণ করেন?

উত্তর: তিনি ৫ মার্চ ২০২৫ সালে অন্তর্বর্তী সরকারের শিক্ষা উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেন।

৪. শিক্ষা উপদেষ্টার অধীন কোন দপ্তর কাজ করে?

উত্তর: শিক্ষা উপদেষ্টার অধীনে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ (SHED), কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ, এবং শিক্ষা গবেষণা সংস্থাগুলো কাজ করে।

৫. শিক্ষা উপদেষ্টার কার্যালয়ে সাধারণত কী কী কার্যক্রম পরিচালিত হয়?

উত্তর: শিক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন, পাঠ্যক্রম উন্নয়ন, বিশ্ববিদ্যালয় নীতির পরামর্শ, এবং শিক্ষা বাজেট ও প্রকল্প পর্যবেক্ষণ।

৬. কিভাবে শিক্ষা উপদেষ্টার অফিসে যোগাযোগ করা যায়?

উত্তর: শিক্ষা উপদেষ্টার অফিসে যোগাযোগ করতে হলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (shed.portal.gov.bd) এবং ইমেইল বা ডাকযোগে আবেদন করা যায়।

৭. শিক্ষা উপদেষ্টার অফিস কোন নীতির বাস্তবায়নে কাজ করছে?

উত্তর: জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর হালনাগাদ রূপ, গবেষণাভিত্তিক শিক্ষা, কারিগরি দক্ষতা উন্নয়ন এবং উচ্চশিক্ষায় মানোন্নয়ন।

৮. শিক্ষা উপদেষ্টা কারো অধীন নাকি স্বতন্ত্র?

উত্তর: শিক্ষা উপদেষ্টা মন্ত্রিপরিষদের সদস্য নন, তবে তিনি প্রধানমন্ত্রী ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে নীতিগত পরামর্শ প্রদান করেন; কার্যক্রমের দিক থেকে স্বাধীনতা বজায় রাখেন।

৯. বাংলাদেশে শিক্ষা উপদেষ্টার অফিস কোন ধরণের প্রকল্পে জড়িত?

উত্তর: ডিজিটাল শিক্ষা, শিক্ষক প্রশিক্ষণ, মাধ্যমিক শিক্ষা মানোন্নয়ন (SEIP), UNESCO সহযোগিতা প্রভৃতি প্রকল্পে জড়িত।


১০. শিক্ষা উপদেষ্টার অফিস কীভাবে শিক্ষানীতিতে পরিবর্তন আনে?

উত্তর: গবেষণা, শিক্ষাবিদদের মতামত, আন্তর্জাতিক মান বিশ্লেষণ এবং বাস্তবচিত্র বিশ্লেষণের মাধ্যমে প্রস্তাবনা তৈরি করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় এবং বাস্তবায়নের জন্য দিকনির্দেশনা দেয়।


 উপসংহার

শিক্ষা উপদেষ্টার নাম – অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার, যিনি ৫ মার্চ ২০২৫ থেকে দায়িত্ব পালন করছেন।

সে হিসেবে তিনি বাংলাদেশে শিক্ষা নীতি-পরিকল্পনার প্রধান উপদেষ্টা। তাঁর দীর্ঘমেয়াদি একাডেমিক ও মানবাধিকার ভিত্তিক পটভূমি দেশের শিক্ষাখাতে একটি স্বচ্ছ, উদার ও দায়িত্বশীল দৃষ্টিভঙ্গি আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

আপনি চাইলে তাঁর পরিকল্পিত নীতি, গবেষণা কার্যক্রম বা বর্তমান কর্মশৈলী নিয়ে আরও বিস্তারিত জানতে পারেন।

কে এই শিক্ষা উপদেষ্টা

অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার পরিচিতি

বর্তমান শিক্ষা উপদেষ্টা বাংলাদেশ

শিক্ষা উপদেষ্টার জীবনবৃত্তান্ত



বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা ২০২৫

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন (0)
নবীনতর পূর্বতন